বিশেষ প্রতিবেদন,দি বেঙ্গল মিরর, কলকাতা, ১ ডিসেম্বরঃ শিক্ষক সমাজের জন্য লজ্জা। যার হাতে তৈরি হবে জীবন সেই শিক্ষক ই ধর্ষক? হ্যাঁ ওটাই হয়েছে। কলিকাতা শহরের এক নামী স্কুলে নার্সারির ছাত্রীকে 'যৌন নির্যাতন' করল স্কুলেরই পিটি টিচার। নারকীয় নির্যাতনের শিকার হওয়া ৪ বছর বয়সী ছাত্রীর বাবার অভিযোগ, " শারীরিক নির্যাতনের কারণেই এমন ক্ষত হয়েছে।"
গতকাল স্কুল থেকে ফেরার পর যখন মেয়ের পোশাক পরিবর্তন করা হচ্ছিল, তখনই প্রথম মায়ের নজরে আসে গোপঙ্গের ক্ষত। শিশুর গোপঙ্গ থেকে অনর্গল রক্তক্ষরণ হচ্ছিল বলে দাবি নির্যাতিতা শিশুর মায়ের। হতভম্ব মা তৎক্ষনাতই ফোন করেন শিশুর বাবাকে। শিশুর বাবা বাড়ি ফিরলেই মেয়েকে নিয়ে নেতাজি নগর থানায় যায় পরিবার। পরে সেখান থেকে যাদবপুর থানায় যায় নির্যাতিতা শিশুর পরিবার। পুলিসের তৎপরতায় রাতেই নির্যাতিতা শিশুকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। রাতে নির্যাতিতা শিশুর শারীরিক পরীক্ষা না হলেও সকালে মেডিক্যাল টিম গঠন করে শিশুর শারীরিক পরীক্ষা করার কথা জানিয়েছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ। এই মেডিক্যাল টিমে একজন মনোবিদও রাখা হবে বলে হাসপাতাল সূত্রের খবর।
পরিবারের দাবি, স্কুলের পিটি টিচারের হাতেই যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছে তাঁদের মেয়ে। নির্যাতিতার পরিবারের এই অভিযোগের ভিত্তিতেই গতকাল রাত থেকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে অভিযুক্ত শিক্ষক অভিষেক রায়কে। যেহেতু এখনও মেডিক্যাল টেস্ট হয়নি, রিপোর্টও আসেনি, তাই অভিযুক্ত শারীরিক শিক্ষার শিক্ষককে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করেনি পুলিস।
নির্যাতিতা শিশুর বাবার দাবি, মেয়ের সঙ্গে কথা বলেই তিনি জানতে পারেন স্কুলের পুরুষ পিটি টিচার তাঁর মেয়ের ওপর যৌন নির্যাতন চালায়। শিশুর বাবার অভিযোগ, "পিটি টিচার প্রথমে স্কুলের বাথরুমে নিয়ে যায় তাঁর মেয়েকে। তারপর মেয়ের অন্তর্বাস খুলে গোপনাঙ্গে হাত দেয় ওই শিক্ষক"। এরপর নির্যাতিতার বাবার বিস্ফোরক দাবি, "বাথরুমের মধ্যেই শিশুর গোপনাঙ্গে আঙুল ঢুকিয়ে দেন শিক্ষক।"
স্কুল কর্তৃপক্ষ অবশ্য জানিয়েছে, "এমন ঘটনাকে কড়া হাতে দমন করা হবে।" একই সঙ্গে জিডি বিড়লা স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল জানিয়েছেন, "কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত এমন কোনও ঘটনার কথা শোনেননি তিনি। সংবাদমধ্যামেই প্রথম এই ঘটনার কথা জানেন তাঁরা।" স্কুল প্রিন্সিপ্যালের সাফাই, "গতকাল ওদের (নির্যাতিতা ছাত্রীর) কোনও পিটি ক্লাসই ছিল না।"
এদিকে এই ঘটনায় বিভিন্ন মহলের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই নারকীয় ঘটনায় জড়িত শিক্ষকের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে সোস্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে।
গতকাল স্কুল থেকে ফেরার পর যখন মেয়ের পোশাক পরিবর্তন করা হচ্ছিল, তখনই প্রথম মায়ের নজরে আসে গোপঙ্গের ক্ষত। শিশুর গোপঙ্গ থেকে অনর্গল রক্তক্ষরণ হচ্ছিল বলে দাবি নির্যাতিতা শিশুর মায়ের। হতভম্ব মা তৎক্ষনাতই ফোন করেন শিশুর বাবাকে। শিশুর বাবা বাড়ি ফিরলেই মেয়েকে নিয়ে নেতাজি নগর থানায় যায় পরিবার। পরে সেখান থেকে যাদবপুর থানায় যায় নির্যাতিতা শিশুর পরিবার। পুলিসের তৎপরতায় রাতেই নির্যাতিতা শিশুকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। রাতে নির্যাতিতা শিশুর শারীরিক পরীক্ষা না হলেও সকালে মেডিক্যাল টিম গঠন করে শিশুর শারীরিক পরীক্ষা করার কথা জানিয়েছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ। এই মেডিক্যাল টিমে একজন মনোবিদও রাখা হবে বলে হাসপাতাল সূত্রের খবর।
পরিবারের দাবি, স্কুলের পিটি টিচারের হাতেই যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছে তাঁদের মেয়ে। নির্যাতিতার পরিবারের এই অভিযোগের ভিত্তিতেই গতকাল রাত থেকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে অভিযুক্ত শিক্ষক অভিষেক রায়কে। যেহেতু এখনও মেডিক্যাল টেস্ট হয়নি, রিপোর্টও আসেনি, তাই অভিযুক্ত শারীরিক শিক্ষার শিক্ষককে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করেনি পুলিস।
নির্যাতিতা শিশুর বাবার দাবি, মেয়ের সঙ্গে কথা বলেই তিনি জানতে পারেন স্কুলের পুরুষ পিটি টিচার তাঁর মেয়ের ওপর যৌন নির্যাতন চালায়। শিশুর বাবার অভিযোগ, "পিটি টিচার প্রথমে স্কুলের বাথরুমে নিয়ে যায় তাঁর মেয়েকে। তারপর মেয়ের অন্তর্বাস খুলে গোপনাঙ্গে হাত দেয় ওই শিক্ষক"। এরপর নির্যাতিতার বাবার বিস্ফোরক দাবি, "বাথরুমের মধ্যেই শিশুর গোপনাঙ্গে আঙুল ঢুকিয়ে দেন শিক্ষক।"
স্কুল কর্তৃপক্ষ অবশ্য জানিয়েছে, "এমন ঘটনাকে কড়া হাতে দমন করা হবে।" একই সঙ্গে জিডি বিড়লা স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল জানিয়েছেন, "কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত এমন কোনও ঘটনার কথা শোনেননি তিনি। সংবাদমধ্যামেই প্রথম এই ঘটনার কথা জানেন তাঁরা।" স্কুল প্রিন্সিপ্যালের সাফাই, "গতকাল ওদের (নির্যাতিতা ছাত্রীর) কোনও পিটি ক্লাসই ছিল না।"
এদিকে এই ঘটনায় বিভিন্ন মহলের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই নারকীয় ঘটনায় জড়িত শিক্ষকের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে সোস্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে।
0 Comments