দি বেঙ্গল মিরর ডেস্ক, কলকাতাঃ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত ছাত্রছাত্রীদের জন্য অভিনব সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে ভারতীয় রেল। হ্যাঁ রেল মন্ত্রক সূত্রে এমনই খবর। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে এবার বিনা খরচেই লোকাল ট্রেনে যাতায়াত করতে পারবেন ছাত্রছাত্রীরা। তবে কিছু শর্ত মেনে চলতে হবে পড়ুয়াদের। বলা হয়েছে, নিজ বাড়ি বা বাসস্থান থেকে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়াত করার জন্য বিনামূল্যে রেল কর্তৃপক্ষ একটি মান্থলি টিকিট প্রদান করবে প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে। আরও বলা হয়েছে, দুরত্ব কখনই ১৫০ কিলোমিটার এর বেশি যেন না হয়। আগে অবশ্য স্কুল পড়ুয়া সকলেই এবং মেয়েদের জন্য স্নাতক পর্যন্ত এই পরিসেবা প্রদান করা হতো। আর ছেলেদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ ছাড়ের ব্যবস্থা ছিল। এবার ডিগ্রি পাঠরত ছাত্রছাত্রীরা বিনামূল্যে এই সুযোগের আওতায় আসছেন। ১৫০ কিলোমিটার যাত্রাপথে লোকাল ট্রেনে এই সুবিধা মিলবে। শিক্ষার প্রয়োজনেই বিশেষ সুবিধা দিতে এই ব্যবস্থা বলে রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন ।
অর্থাৎ শুধুমাত্র লোকাল ট্রেনেই পাওয়া যাবে এই মান্থলি সুবিধা। মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাধারণ কামরায় যাত্রা করতে পারবেন না। শুধুমাত্র কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার স্বীকৃত কলেজে বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লেই মিলবে এই সুবিধা। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে এই সুবিধা দেওয়া হবে না। নিজের কলেজ থেকে পড়ুয়াকে প্রমাণপত্র লিখিয়ে আনতে হবে। প্রতি মাসে এই মান্থলি রিনিউ করতে হবে। নির্দিষ্ট ফর্ম ফিলাপ করে সুপারভাইজারের কাছে জমা দিতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই রেলের এই সিদ্ধান্তে খুশি বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের পড়ুয়ারা। বহুদূর থেকে পড়ুয়ারা বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়তে আসেন। যাঁদের মধ্যে বেশিরভাগই অর্থ উপার্জন করেন না। অনেকের অবস্থাই যথেষ্ট স্বচ্ছল নয়। ফলে তাঁরা বিশেষভাবে উপকৃত হবেন। রেল প্রথম পর্যায়ে স্কুল পরে কলেজ এবার বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে এই বিশেষ সুবিধা দেওয়ায় খুশি পড়ুয়ারা।
অর্থাৎ শুধুমাত্র লোকাল ট্রেনেই পাওয়া যাবে এই মান্থলি সুবিধা। মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাধারণ কামরায় যাত্রা করতে পারবেন না। শুধুমাত্র কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার স্বীকৃত কলেজে বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লেই মিলবে এই সুবিধা। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে এই সুবিধা দেওয়া হবে না। নিজের কলেজ থেকে পড়ুয়াকে প্রমাণপত্র লিখিয়ে আনতে হবে। প্রতি মাসে এই মান্থলি রিনিউ করতে হবে। নির্দিষ্ট ফর্ম ফিলাপ করে সুপারভাইজারের কাছে জমা দিতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই রেলের এই সিদ্ধান্তে খুশি বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের পড়ুয়ারা। বহুদূর থেকে পড়ুয়ারা বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়তে আসেন। যাঁদের মধ্যে বেশিরভাগই অর্থ উপার্জন করেন না। অনেকের অবস্থাই যথেষ্ট স্বচ্ছল নয়। ফলে তাঁরা বিশেষভাবে উপকৃত হবেন। রেল প্রথম পর্যায়ে স্কুল পরে কলেজ এবার বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে এই বিশেষ সুবিধা দেওয়ায় খুশি পড়ুয়ারা।
0 Comments