বেঙ্গল মিরর ডেস্ক, ১৭ ডিসেম্বরঃ ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় ভারত দেখেছে বড় ধরনের মৃত্যুলীলা। হিন্দু মুসলিম শিখ সব ধর্মের মানুষই বলি হয়েছিলেন সাম্প্রদায়িক সহিংসতার। ঠিক তার ৩৭ বছর পর ১৯৮৪ সালে আবারও হত্যালীলা দেখেছে দেশ। শিখ বিরোধী হিংসার রায় দিতে গিয়ে এমনই মন্তব্য বিচারপতি এস মুরলিধর ও বিনোদ গোয়েল এর। প্রসঙ্গত মূল অভিযুক্ত কংগ্রেস নেতা সজ্জন কুমারের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ হল আজ। শুধু তাই নয় ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাঁকে আত্মসমর্পণের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী দাঙ্গায় মৃত্যু হয় প্রায় ২৮০০ জনের। এই ঘটনায় এর আগে সজ্জন কুমারকে রেহাই দিয়েছিল নিম্ন আদালত। কিন্তু সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিলেন মৃতের পরিবারের লোকজন। আদালত রায় দিয়ে গিয়ে বলেন, প্রতিকূল থাকলেও সত্য উদ্ভাসিত হবেই।
এই রায় প্রদানের সাথে সাথেই গুজরাত দাঙ্গার কথা বিভিন্ন মহলে উঠতে শুরু করেছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন গুজরাত দাঙ্গায় যারা জড়িত ছিলেন তাদের বিচার কবে? এখন দেখার বিচার পাবেন কী নিহতের পরিবারের লোকজন!
উল্লেখ্য, ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী দাঙ্গায় মৃত্যু হয় প্রায় ২৮০০ জনের। এই ঘটনায় এর আগে সজ্জন কুমারকে রেহাই দিয়েছিল নিম্ন আদালত। কিন্তু সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিলেন মৃতের পরিবারের লোকজন। আদালত রায় দিয়ে গিয়ে বলেন, প্রতিকূল থাকলেও সত্য উদ্ভাসিত হবেই।
এই রায় প্রদানের সাথে সাথেই গুজরাত দাঙ্গার কথা বিভিন্ন মহলে উঠতে শুরু করেছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন গুজরাত দাঙ্গায় যারা জড়িত ছিলেন তাদের বিচার কবে? এখন দেখার বিচার পাবেন কী নিহতের পরিবারের লোকজন!
(ছবি সৌজন্যে: IndiaTimes)
0 Comments